কলকাতা পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী এবং ভারতের ঐতিহ্যবাহী ঐতিহাসিক একটি শহর। এটি অত্যন্ত সমৃদ্ধ ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক পর্যটন এলাকা। প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে প্রায় কয়েক লক্ষ পর্যটক কলকাতা ভ্রমণ করে। তাই কলকাতায় ঘুরতে গেলে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য জেনে ভ্রমণ করলে আপনার জন্য অনেক সুবিধা হবে। ঢাকা থেকে কলকাতা যাওয়ার জন্য সহজ মাধ্যম হচ্ছে বাস এবং ট্রেন , বিভিন্ন কোম্পানির বাস ঢাকা থেকে কলকাতা রুটে নিয়মিত চলাচল করে আর ট্রেনে যেতে চাইলে মৈত্রে এক্সপ্রেস ট্রেনের মাধ্যমে ঢাকা থেকে কলকাতা ৮-১০ ঘন্টার মধ্যে পৌছানো যায় । এছাড়া বিমানে যাতায়াতের জন্য ঢাকা থেকে কলকাতায় বেশ কয়েকটি এয়ারলাইন্সের সেবা চালু আছে।
কলকাতা পৌছানোর পর যে সমস্থ তথ্যগুলি জানা জরুরী-
প্রথমেই জেনে নেই কলকাতা মেট্রো রেলের রুট
দম দম > বেল গাছি > শ্যাম বাজার > শোভা বাজার > গিরিশ পার্ক > M.G রোড > সেন্ট্রাল > চাঁদনী চক > স্প্লানেড > পার্ক স্ট্রীট > মায়দান > রবিন্দ্র সনদ > নেতাজী ভবন > জতিন দাস পার্ক > কালীঘাট > রবিন্দ্র সরোবর > টলিগঞ্জ > নেতাজি >মাস্টার দা সুর্যসেন > গীতাঞ্জলী > কবি নজরুল > শহীদ ক্ষুদিরাম > কবি সুভাস
ভাড়া ৫, ১০ , ১৫ , ২০ । দমদম থেকে পার্ক স্ট্রীট আসলে ভাড়া ১০ রুপি আবার পার্ক স্ট্রীট থেকে চাঁদনী চক যান তবে ভাড়া ৫ রুপির মত । মেট্রো রেলের প্রতিটি স্টেশনে সে স্টেশন থেকে যে স্টেশনে যাবেন সেখানকার ভাড়া উল্লেখ করা আছে । এরজন্য টিকিট নিয়ে উপরের সাইনবোর্ড দেখে বাম বা ডান দিকের প্লাটফর্মের ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করতে হবে ।
মেট্রোরেলে করে কলকাতা শহরে যেখানে যেখানে ভ্রমণ করতে পারবেন।
- ভিক্টরিয়াল মেমোরিয়ালে যেতে চাইলে – ময়দান মেট্রো স্টেশন
- গড়ের মাঠ যেতে চাইলে – ময়দান মেট্রো স্টেশন
- হাওড়া ব্রিজ যেতে চাইলে- মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন
- ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম যেতে চাইলে – পার্ক স্ট্রীট অথবা এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
- কফি হাউজ যেতে চাইলে – এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন নেমে কলেজ স্ট্রীট যেতে হবে।
- জোড়া সাঁকোর ঠাকুর বাড়ি যেতে চাইলে – গিরিশ পার্ক মেট্রো স্টেশন
- রাম মন্দির যেতে চাইলে- মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন
- মার্বেল প্লেস যেতে চাইলে- মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন
- ময়দান যেতে চাইলে- ময়দান মেট্রো স্টেশন
- কালীঘাট কালী মন্দির যেতে চাইলে – কালীঘাট মেট্রো স্টেশন
- ইডেন গার্ডেন যেতে চাইলে- এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
- কার্জন পার্ক যেতে চাইলে – এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
- নেতাজী সুভাস স্টেডিয়াম যেতে চাইলে- এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
- মিনেলিয়াম পার্ক যেতে চাইলে – এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
- দ্বিতীয় হুগলী ব্রিজ -যেতে চাইলে এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
- কলকাতা হাইকোর্ট যেতে চাইলে – এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
- বাবুঘাট কলকাতা – এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
- প্রিন্সেপ ঘাট – এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
- ফোর্ট উইলিয়াম – এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
- শহীদ মিনার – এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
- সেন্ট পল চার্চ – রবীন্দ্র সদন মেট্রো স্টেশন
- চাঁদনী চক – চাঁদনী চক মেট্রো
- নিউমার্কেট – এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
- বড় বাজার – মহত্মা গান্ধী মেট্রো স্টেশন
- রবীন্দ্র সরোবর – রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন
- লায়ন সাফারি পার্ক – রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন
মেট্রো রেলওয়ে স্টেশন গুলো থেকে ভ্রমনের স্থান গুলো খুব কাছাকাছি অবস্থিত, তবে সাথে যদি বড় ব্যাগ, লাগেজ, বস্তা, এগুলি থাকে তবে মেট্রোরেলে এগুলি নিয়ে ক্যারি করতে পারবেন না । সাধারন ব্যাগ , হ্যান্ড ব্যাগ , অফিস ব্যাগ , শপিং ব্যাগ ইত্যাদি বহন করতে পারবেন ।
কেনাকাটা করা
কলকাতা শহরে কেনাকাটা করার জন্য অনেক জনপ্রিয় জায়গা রয়েছে। এখানে কেনাকাটার জন্য প্রধান প্রধান কিছু জায়গার উল্লেখ করা হলো, যেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের পণ্য, ফ্যাশন, এবং স্থানীয় হস্তশিল্প কিনতে পারেন:
শপিং মল এবং বড় বাজার
1. **সাউথ সিটি মল**:
– ঠিকানা: 375, প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোড।
– বৈশিষ্ট্য: বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পোশাক, ইলেকট্রনিক্স, খাবারের দোকান, এবং বিনোদনের ব্যবস্থা।
2. **ফোরাম কোর্টিয়ার্ড**:
– ঠিকানা: 10/3, এলগিন রোড।
– বৈশিষ্ট্য: বিলাসবহুল ব্র্যান্ড, রেস্তোরাঁ, মাল্টিপ্লেক্স।
3. **কোয়েস্ট মল**:
– ঠিকানা: 33, সায়েন্স সিটি রোড।
– বৈশিষ্ট্য: প্রিমিয়াম ব্র্যান্ডের পোশাক, আইটি সেবা, খাবারের কোর্ট।
ঐতিহ্যবাহী বাজার
1. **নিউ মার্কেট (হগ মার্কেট)**:
– ঠিকানা: লিন্ডসে স্ট্রিট।
– বৈশিষ্ট্য: পোশাক, জুয়েলারি, গৃহস্থালি সামগ্রী, মশলা, খাবারের দোকান।
2. **গড়িয়াহাট মার্কেট**:
– ঠিকানা: গড়িয়াহাট রোড।
– বৈশিষ্ট্য: সিল্ক শাড়ি, গয়না, হস্তশিল্প, স্থানীয় খাবার।
3. **বড় বাজার**:
– ঠিকানা: চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ।
– বৈশিষ্ট্য: সস্তা দাম, হোলসেল পণ্য, ইলেকট্রনিক্স, গৃহস্থালি সামগ্রী।
হস্তশিল্প ও হস্তজাত পণ্য
1. **কুমারটুলি**:
– ঠিকানা: কুমারটুলি স্ট্রিট।
– বৈশিষ্ট্য: মাটির মূর্তি, হস্তশিল্প, দেবদেবীর প্রতিমা।
2. **কলকাতা হস্তশিল্প মেলা**:
– ঠিকানা: মিলন মেলা প্রাঙ্গণ, ইএম বাইপাস।
– বৈশিষ্ট্য: বিভিন্ন রাজ্যের হস্তশিল্প, হস্তজাত পণ্য, সরাসরি কারিগরদের থেকে কেনার সুযোগ।
বইয়ের বাজার
1. **কলেজ স্ট্রিট (বইপাড়া)**:
– ঠিকানা: কলেজ স্ট্রিট, বিদ্যাসাগর সরণি।
– বৈশিষ্ট্য: নানা ধরনের বই, শিক্ষামূলক পুস্তক, পুরানো এবং নতুন বইয়ের দোকান।
ফ্যাশন এবং গয়না
1. **ভাটিকা**:
– ঠিকানা: পার্ক স্ট্রিট।
– বৈশিষ্ট্য: আধুনিক এবং ঐতিহ্যবাহী পোশাক, গয়না।
2. **এম্পোরিয়াম**:
– ঠিকানা: বিভিন্ন স্থানে।
– বৈশিষ্ট্য: বিভিন্ন রাজ্যের পোশাক এবং হস্তশিল্প।
অতিরিক্ত টিপস
– **দরাদরি**: নিউ মার্কেট এবং গড়িয়াহাটের মতো বাজারে কেনাকাটা করার সময় দরাদরি করুন।
– **ক্যাশ**: কিছু ছোট দোকানে কার্ড গ্রহণ নাও করতে পারে, তাই কিছু নগদ টাকা সঙ্গে রাখুন।
– **স্থানীয় খাবার**: কেনাকাটা করার সময় স্থানীয় খাবার চেখে দেখুন, যেমন কলকাতার রসগোল্লা, কাঠি রোল, এবং ফুসকা।
কলকাতা শহরে কেনাকাটা করার সময় উপভোগ করতে পারেন শহরের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য। বিভিন্ন ধরনের পণ্য এবং স্থানীয় হস্তশিল্পের সংগ্রহ আপনার কেনাকাটার অভিজ্ঞতাকে আরও সুন্দর করে তুলবে।
কলকাতার হোটেল
বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য কলকাতায় অনেক হোটেল রয়েছে, যেখানে ভালো পরিষেবা এবং সাশ্রয়ী মূল্য পাওয়া যায়। বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য নিউমার্কেট এরিয়ায় বহু হোটেল রয়েছে। এছাড়া দমদম বা শোভা বাজার এরিয়াতেও চাইলে নির্ধারিত হোটেলে থাকতে পারবেন। এসব এরিয়াতে বিভিন্ন বাজেট এবং পছন্দ অনুযায়ী বেছে নেওয়া যেতে পারে। এখানে কিছু জনপ্রিয় এবং বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য সুবিধাজনক হোটেলের তালিকা দেওয়া হলো:
বিলাসবহুল হোটেল
1. **দ্য ওবেরয় গ্র্যান্ড**:
– ঠিকানা: 15, জওহরলাল নেহরু রোড, কলকাতা।
– বৈশিষ্ট্য: বিলাসবহুল সজ্জা, সুইমিং পুল, স্পা, বিভিন্ন ধরণের রেস্তোরাঁ।
2. **আইটিসি রয়্যাল বেঙ্গল**:
– ঠিকানা: 1, জওহরলাল নেহরু রোড, কলকাতা।
– বৈশিষ্ট্য: আধুনিক সুবিধা, বিশ্বমানের রেস্তোরাঁ, স্বাস্থ্য ক্লাব।
3. **তাজ বেঙ্গল**:
– ঠিকানা: 34B, বেলভেডিয়ার রোড, কলকাতা।
– বৈশিষ্ট্য: উজ্জ্বল স্থাপত্য, সুইমিং পুল, স্পা, গার্ডেন ভিউ।
মধ্যম বাজেটের হোটেল
1. **দ্য পার্ক কলকাতা**:
– ঠিকানা: 17, পার্ক স্ট্রিট, কলকাতা।
– বৈশিষ্ট্য: আধুনিক সুবিধা, বিভিন্ন খাবারের অপশন, নাইটলাইফের জন্য উপযুক্ত।
2. **দ্য ফার্ন রেসিডেন্সি**:
– ঠিকানা: 204, আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু রোড, কলকাতা।
– বৈশিষ্ট্য: ভালো সার্ভিস, আরামদায়ক কক্ষ, রেস্তোরাঁ।
3. **ললিত গ্রেট ইস্টার্ন**:
– ঠিকানা: 1, 2, 3, ওল্ড কোর্টহাউস স্ট্রিট, কলকাতা।
– বৈশিষ্ট্য: ঐতিহাসিক হোটেল, বিভিন্ন ধরণের রুম এবং স্যুট।
সাশ্রয়ী ও স্বল্প বাজেটের হোটেল
1. **হোটেল অর্পিতা**:
– ঠিকানা: 45, সুধির চ্যাটার্জি স্ট্রিট, কলকাতা।
– বৈশিষ্ট্য: সাশ্রয়ী, আরামদায়ক কক্ষ, ভালো লোকেশন।
2. **হোটেল সারাবোস**:
– ঠিকানা: 1A, স্যার উইলিয়াম জোনস সরণি, কলকাতা।
– বৈশিষ্ট্য: মৌলিক সুবিধা, সাশ্রয়ী, কেন্দ্রীয় লোকেশন।
3. **হোটেল পিয়ারলেস ইন**:
– ঠিকানা: 12, জওহরলাল নেহরু রোড, কলকাতা।
– বৈশিষ্ট্য: সাশ্রয়ী, আরামদায়ক কক্ষ, কেন্দ্রীয় লোকেশন।
রিজার্ভেশন
আগে থেকে অনলাইনে বুকিং করুন, বিশেষ করে ছুটির দিনে ভ্রমণ করলে।
লোকেশন: যে হোটেলটি বেছে নিচ্ছেন, তা আপনার প্রধান ভ্রমণ স্থানগুলির কাছাকাছি কিনা নিশ্চিত করুন। আগে লোকেশন সম্পর্কে জেনে নিন। কলকাতা শহরে বিভিন্ন হোটেল বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য নিরাপদ এবং সুবিধাজনক থাকার ব্যবস্থা প্রদান করে। বিভিন্ন বাজেট এবং প্রয়োজন অনুযায়ী উপযুক্ত হোটেল বেছে নেওয়া সম্ভব।
কলকাতার প্রধানতম দর্শনীয় স্থানসমূহ
ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল:
স্থাপত্যশৈলী: ইন্দো-সারাসেনিক রিভাইভাল স্থাপত্য।
আকর্ষণ: সংগ্রহশালা, স্থাপত্য এবং উদ্যান।
সময়: সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৫টা।
হাওড়া ব্রিজ:
ঐতিহাসিক সেতু, যা হুগলি নদীর উপর দিয়ে কলকাতাকে হাওড়ার সাথে সংযুক্ত করে।
রাতে সেতুর আলোকসজ্জা বিশেষভাবে দর্শনীয়।
কফি হাউজ
ঐতিহাসিক স্থান, সাহিত্য, রাজনীতি এবং সংস্কৃতির মেলবন্ধন
ঠিকানা: কলেজ স্ট্রিট কফি হাউজ 145, কলেজ স্ট্রিট, কলেজ স্ট্রিট মার্কেট, বো বেনাজির, কলকাতা,
ইডেন গার্ডেন্স:
বিখ্যাত ক্রিকেট স্টেডিয়াম।
গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের সময়ে এখানে যাওয়া বিশেষ অভিজ্ঞতা হতে পারে।
ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম:
ভারতের প্রাচীনতম এবং বৃহত্তম জাদুঘর।
সংগ্রহশালায় প্রত্নতত্ত্ব, শিল্পকলা, এবং নৃতত্ত্ব বিষয়ক বিভিন্ন প্রদর্শনী রয়েছে।
প্রিন্সেপ ঘাট:
হুগলি নদীর তীরে অবস্থিত।
ব্রিটিশ স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন এবং নৌকা ভ্রমণের সুযোগ।
পার্ক স্ট্রিট:
রেস্টুরেন্ট, বার এবং কেনাকাটার কেন্দ্র।
শহরের নাইটলাইফের জন্য বিশেষভাবে জনপ্রিয়।
স্থানীয় খাবার
রসগোল্লা:
মিষ্টির জন্য বিখ্যাত, বিশেষ করে কেসোরাম রসগোল্লা।
মাছের খাবার:
ইলিশ মাছ, চিংড়ি মালাইকারী ইত্যাদি।
কলকাতা বিরিয়ানি:
পটেটো এবং মিষ্টি মশলা সহ এক বিশেষ প্রকারের বিরিয়ানি।
কাঠি রোল:
কলকাতার রাস্তার খাবারের মধ্যে অন্যতম।
সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা
ক্যালকাটা হাইকোর্ট:
ঐতিহাসিক ও প্রাচীন স্থাপত্য।
নন্দন সিনেমা হল:
বাংলা ও ভারতীয় শিল্পকলা এবং সিনেমার কেন্দ্র।
ভ্রমণ টিপস
ভ্রমণের সময়: অক্টোবর থেকে মার্চ মাস ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে ভালো সময়।
ভিসা এবং প্রবেশ: বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য ভারত ভ্রমনে ভিসা প্রয়োজন, তাই ভিসা প্রসেসিং করে ভিসা নিশ্চিত হওয়ার পর ভ্রমন করুন।
যাতায়াত: ট্যাক্সি, উবার/ওলা, এবং স্থানীয় বাস/ট্রেন।
স্থানীয় ভাষা: বাংলা, তবে ইংরেজি ও হিন্দি ভাষা প্রচলিত।
মানি এক্সচেঞ্জ: নির্ভরযোগ্য মানি এক্সচেঞ্জ বুথ থেকে টাকা বিনিময় করুন।
সতর্কতা: ব্যস্ত এলাকায় সতর্ক থাকুন, পকেটমার থেকে রক্ষা পেতে।
কলকাতার যেকোনো স্থানে ভ্রমণ একটি আনন্দময় অভিজ্ঞতা হতে পারে। শহরের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং আধুনিকতার মিশ্রণ আপনার ভ্রমণকে স্মরণীয় করে তুলবে।