Kurulus Osman Bangla
কুরুলুস উসমান সিরিজ বাংলা সাবটাইটেল | অনুবাদ ও সাবটাইটেল পরিচালনায়ঃ সুমন ইসলাম
উসমান গাজী বা প্রথম উসমান – আনাতলিয়ার বাইজেন্টাইন সীমান্তবর্তী এলাকার তুর্কমেন যাযাবর কায়ী গোত্রের প্রধান আরতুগ্রুল গাজীর ছেলে। কোচদাগ যুদ্ধে মোঙ্গলদের কাছে সেলজুক সাম্রাজ্য পরাজিত হলে, আনাতলিয়ার তুর্কমেনদের শক্তিশালী এই সাম্রাজ্য মোঙ্গলদের করদরাজ্যে পরিণত হয়।আরতুগ্রুল গাজী ছিলেন এই সাম্রাজ্যের অনুগত একজন তুর্কমেন বে।
মোঙ্গলদের এই অভ্যুত্থানে তিনিও অন্যান্য তুর্কমেন বে’দের মতো নিজের বেইলিকের স্বাধীনতার বিনিময়ে কর পরিশোধ করতেন। উসমান সফলতা পেতে থাকেন পক্ষান্তরে মোঙ্গলদের শাসনাধীনে থাকা সেলজুকরা শক্তি হারাতে থাকে। এতে করে সেলজুকদের উপরও মানুষের আস্থা কমতে থাকে। নেতৃত্বের গুণাবলি, যোগ্যতা সবই উসমানের মাঝে ছিলো। তাই কায়ী বসতির আশপাশের বসতিগুলো দ্রুত প্রভাবিত হয়ে উসমানের নেতৃত্ব মেনে নেয়।
সর্বত্র উসমানের সুনাম ছড়িয়ে পড়ে। সেলজুকদের উপর মোঙ্গলদের প্রভাবে ইতিমধ্যে বিরক্ত জনগণ ধীরে ধীরে উসমানের পতাকাতলে একতাবদ্ধ হতে সীমান্তবর্তী এলাকার দিকে ছুটে যায়। আরতুগ্রুল গাজীর মৃত্যুর পর পুত্র উসমান বে আসনে সমাসীন হন। উসমান বে ছিলেন দক্ষ, চতুর দয়ালু ব্যক্তি। তাই বে’রা নির্দ্বিধায় তাকে আরতুগ্রুল গাজীর স্থলাভিষিক্ত করেন। তবে উসমান বিশ্বাসঘাতকতার জন্য তার চাচা দুন্দার বে’কেও দয়া দেখাননি। সীমান্তবর্তী এলাকায় তিনি সম্রাট কর্তৃক নিযুক্ত ভূমিশাসকদের (তেকফুর) বিরুদ্ধে লড়াই করে।
উসমান গাজী বা প্রথম উসমান – আনাতলিয়ার বাইজেন্টাইন সীমান্তবর্তী এলাকার তুর্কমেন যাযাবর কায়ী গোত্রের প্রধান আরতুগ্রুল গাজীর ছেলে। কোচদাগ যুদ্ধে মোঙ্গলদের কাছে সেলজুক সাম্রাজ্য পরাজিত হলে, আনাতলিয়ার তুর্কমেনদের শক্তিশালী এই সাম্রাজ্য মোঙ্গলদের করদরাজ্যে পরিণত হয়।আরতুগ্রুল গাজী ছিলেন এই সাম্রাজ্যের অনুগত একজন তুর্কমেন বে। মোঙ্গলদের এই অভ্যুত্থানে তিনিও অন্যান্য তুর্কমেন বে’দের মতো নিজের বেইলিকের স্বাধীনতার বিনিময়ে কর পরিশোধ করতেন।
উসমান সফলতা পেতে থাকেন পক্ষান্তরে মোঙ্গলদের শাসনাধীনে থাকা সেলজুকরা শক্তি হারাতে থাকে। এতে করে সেলজুকদের উপরও মানুষের আস্থা কমতে থাকে। নেতৃত্বের গুণাবলি, যোগ্যতা সবই উসমানের মাঝে ছিলো। তাই কায়ী বসতির আশপাশের বসতিগুলো দ্রুত প্রভাবিত হয়ে উসমানের নেতৃত্ব মেনে নেয়। সর্বত্র উসমানের সুনাম ছড়িয়ে পড়ে। সেলজুকদের উপর মোঙ্গলদের প্রভাবে ইতিমধ্যে বিরক্ত জনগণ ধীরে ধীরে উসমানের পতাকাতলে একতাবদ্ধ হতে সীমান্তবর্তী এলাকার দিকে ছুটে যায়। আরতুগ্রুল গাজীর মৃত্যুর পর পুত্র উসমান বে আসনে সমাসীন হন।
উসমান বে ছিলেন দক্ষ, চতুর দয়ালু ব্যক্তি। তাই বে’রা নির্দ্বিধায় তাকে আরতুগ্রুল গাজীর স্থলাভিষিক্ত করেন। তবে উসমান বিশ্বাসঘাতকতার জন্য তার চাচা দুন্দার বে’কেও দয়া দেখাননি। সীমান্তবর্তী এলাকায় তিনি সম্রাট কর্তৃক নিযুক্ত ভূমিশাসকদের (তেকফুর) বিরুদ্ধে লড়াই করে।